স্টাফ রিপোর্টারঃ
গতিশীল বিশ্বকে থমকে দেওয়ার মতো পরাক্রমশীল জীবনু করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে বিশ্বব্যাপী প্রতিষেধকের উদ্ভাবন প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে। কিন্তু নিশ্চিত সুখবর এখনও অনুপস্থিত। এহেন বিপদ সঙ্কল পরিস্থিতিতে করোনা ট্র্রিটমেন্টের জন্য জ্বর,সর্দ্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্ট নিবারণকারী ঔষধই প্রয়োগ করা হচ্ছে। তাতে নিরাময় যেমন ঘটছে তেমনি মৃত্যুও অবধারিত হয়ে উঠছে। করোনা নিবারণের ক্ষেত্রে সনাতনি ভেষজ পদ্ধতিরও প্রয়োগ চলছে। এক্ষেত্রে চিরতাপাতা, তুলসিপাতা, নিমপাতা ও থানকুনি পাতার রস পান করছেন অনেকে। ভেষজ শক্তি বলে- করোনা মোকাবেলায় এ পদ্ধতি সক্ষম বলে অনেকে মনে করছেন। এ ব্যাপারে কয়েক ধাপ এগিয়ে রয়েছে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ। প্রচারণা রয়েছে করোনা আক্রান্তরা হোমিও ঔষধ সেবন করে উপসর্গ থেকে রেহাই পেয়েছেন। বিশেষত: ভারতীয় চ্যানেল গুলোতে এ প্রচারণা অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশের কোন কোন চ্যানেলও হোমিও ডাক্তারদের মতামত প্রচার করেছেন। সম্প্রতি ঢাকাস্থ ইসকন মন্দিরে আকান্ত করোনা রোগীরা হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ও ভেষজ সেবন করে সুস্থ হবার ঘোষণাটি বেশীমাত্রায় আস্থাশীল হয়ে উঠেছে। এ ব্যাপারে হোমিও চিকিৎসকদের সাথে যোগাযোগ করা হলে একাধিক চিকিৎসক জানান- হোমিওপ্যাথিতে দেড় সহস্রাধিক ঔষধ রয়েছে, যেগুলো একই সাথে ৭/৮টি রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কার্য্যকর। এ আলোকে করোনা ভাইরাসের সিম্পটন অনুসারে একাধিক ঔষধ রয়েছে করোনা মোকাবেলার জন্য। বিশ্বাস করে যারা সেবন করছেন তারা ফল পাচ্ছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে- করোনা প্রতিষেধক হিসেবে আর্সেনিক এলবাস-৩০, ইফ্লুয়েজ্জাযোনিয়ম এবং একোনাইট নামীয় ঔষধ প্রয়োগ করা হচ্ছে। তাতে নিরাময়ও হচ্ছেন অনেকে।
করোনার বিকল্প প্রতিষেধক?
