স্টাফ রিপোর্টারঃ চাহিদার বিপরীতে সরবরাহের ঘাটতি থাকলে বিকল্প ব্যবস্থা এমনিতেই আবিস্কৃত হয়। পিঁয়াজের সরবরাহের ঘাটতি এবং স্মরণাতীত কালের অগ্নিমূল্যের প্রেক্ষাপটে পিঁয়াজের সরবরাহে বিকল্প পথ আবিস্কৃত হয়েছে। সীমান্তের কাঁটা তারের বেষ্টনী অতিক্রম করে আসাম এবং ত্রিপুরা রাজ্য থেকে চোরাই পথে পিয়াজ আসছে। মৌলভীবাজার সহ বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলের সীমান্ত এলাকা সমূহে। বিভিন্ন সূত্রে জানাগেছে- আসাম ও ত্রিপুরা রাজ্যে প্রতি কেজি পিঁয়াজের খুচরা মূল্য ৮৫ থেকে ৯০ টাকা। তার বিপরীতে সিলেট অঞ্চলে প্রতি কেজি পিঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৬০ টাকা দরে। এমতাবস্থায় চোরাই পথে পিঁয়াজ সরবরাহ লাভজনক হয়ে উঠায় এপার সেপারের চোরাকারবারী চক্র এই ঝাঁজ মশল্লা লেনদেন তৎপর হয়ে উঠেছে। তাই সল্প মাত্রায় হলেও- সেপার থেকে পিঁয়াজ আসছে বলে বিভিন্ন সূত্রের দাবী। যারফলে সীমান্ত এলাকার বাজার সমূহে প্রতি কেজি পিঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২’শ টাকা দরে।
এদিকে জেলা সদর সহ বিভিন্ন উপজেলার দোকান সমূহে প্রতি কেজি পিঁয়াজের মূল্য হাকা হচ্ছে ২৪০ টাকা। এই
এই অগ্নিমূল্যে গ্রাহকের পিছু টান থাকায় অবিক্রিত পিঁয়াজে গেরা (অঙ্কুর) উঠতে শুরু করেছে।
পিঁয়াজের গোপন আমদানী এবং ষ্টকের পণ্যে গেরা
